প্রশ্ন ১: মাইটোকন্ড্রিয়াকে সাধারণত কী বলা হয়?
ক. সেল ওয়াল
খ. পাওয়ারহাউস অব দ্য সেল
গ. সেল মেমব্রেন
ঘ. নিউক্লিয়াস
উত্তর: খ. পাওয়ারহাউস অব দ্য সেল
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া সেলের মধ্যে এনার্জি উৎপাদন করে বলে একে "পাওয়ারহাউস অব দ্য সেল" বলা হয়।
প্রশ্ন ২: মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের ভাঁজ করা অংশকে কী বলে?
ক. ক্রিসটি
খ. স্ট্রোমা
গ. সাইটোপ্লাজম
ঘ. প্লাজমা মেমব্রেন
উত্তর: ক. ক্রিসটি
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার ক্রিস্টি হল মাইটোকন্ড্রিয়া নামক সেল অঙ্গাণুর অভ্যন্তরে থাকা ছোট ছোট ভাঁজ বা রেখা। এগুলি মাইটোকন্ড্রিয়া এর অভ্যন্তরীণ মেমব্রেনের (inner membrane) ফোল্ডিংস বা মুড়িয়ে যাওয়া অংশ। ক্রিস্টি মাইটোকন্ড্রিয়ার এনার্জি উৎপাদন প্রক্রিয়া (অথবা এডেনোসিন ট্রাইফসফেট বা ATP উৎপাদন) তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, কারণ এখানে অ্যাকটিভ ট্রান্সপোর্ট এবং শ্বসন চক্র (cellular respiration) ঘটে।
প্রশ্ন ৩: মাইটোকন্ড্রিয়ার প্রধান কাজ কী?
ক. প্রোটিন সংশ্লেষণ
খ. এনার্জি উৎপাদন
গ. ডিএনএ সংরক্ষণ
ঘ. পানি নিয়ন্ত্রণ
উত্তর: খ. এনার্জি উৎপাদন
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া এডেনোসিন ট্রাইফসফেট (ATP) তৈরি করে, যা কোষের এনার্জি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
প্রশ্ন ৪: মাইটোকন্ড্রিয়ার নিজস্ব কোন জিনগত উপাদান রয়েছে?
ক. না
খ. হ্যাঁ
গ. শুধুমাত্র RNA
ঘ. শুধুমাত্র প্রোটিন
উত্তর: খ. হ্যাঁ
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার নিজস্ব ডিএনএ থাকে, যা একে কিছু প্রোটিন নিজে তৈরি করতে সাহায্য করে।
প্রশ্ন ৫: মাইটোকন্ড্রিয়ার প্রধান ফাংশন কোনটি?
ক. ফটোসিন্থেসিস
খ. সেল রেসপিরেশন
গ. নিউক্লিক এসিড উৎপাদন
ঘ. ক্যালসিয়াম নিয়ন্ত্রণ
উত্তর: খ. সেল রেসপিরেশন
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া সেল রেসপিরেশনের মাধ্যমে গ্লুকোজ ভেঙে এনার্জি উৎপন্ন করে।
প্রশ্ন ৬: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন ধরণের সেলে বেশি পাওয়া যায়?
ক. স্নায়ুকোষ
খ. পেশীকোষ
গ. লোহিত রক্তকণিকা
ঘ. ত্বকের কোষ
উত্তর: খ. পেশীকোষ
ব্যাখ্যা: পেশীকোষে বেশি শক্তির প্রয়োজন হয়, তাই মাইটোকন্ড্রিয়া বেশি থাকে।
প্রশ্ন ৭: মাইটোকন্ড্রিয়া কীভাবে বৃদ্ধি পায়?
ক. কোষ বিভাজনের মাধ্যমে
খ. বাইনারি ফিশন
গ. স্পোর দ্বারা
ঘ. ডিএনএ রেপ্লিকেশনের মাধ্যমে
উত্তর: খ. বাইনারি ফিশন
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া ব্যাকটেরিয়ার মতো বাইনারি ফিশনের মাধ্যমে বিভাজিত হয়।
প্রশ্ন ৮: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন ধরণের কোষে পাওয়া যায়?
ক. প্রোক্যারিওটিক
খ. ইউক্যারিওটিক
গ. ভাইরাস
ঘ. ব্যাকটেরিয়া
উত্তর: খ. ইউক্যারিওটিক
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া শুধুমাত্র ইউক্যারিওটিক কোষে পাওয়া যায়।
প্রশ্ন ৯: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন গ্যাস ব্যবহার করে ATP উৎপন্ন করে?
ক. অক্সিজেন
খ. নাইট্রোজেন
গ. কার্বন ডাই অক্সাইড
ঘ. হাইড্রোজেন
উত্তর: ক. অক্সিজেন
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া অক্সিজেন ব্যবহার করে গ্লুকোজ ভেঙে ATP উৎপন্ন করে।
প্রশ্ন ১০: মাইটোকন্ড্রিয়ার বাইরের মেমব্রেন কী বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে?
ক. অসমতল
খ. মসৃণ
গ. শক্ত
ঘ. ভাঁজ করা
উত্তর: খ. মসৃণ
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার বাইরের মেমব্রেন মসৃণ এবং এটি পুষ্টি প্রবেশ ও বের হতে সাহায্য করে।
প্রশ্ন ১১: মাইটোকন্ড্রিয়া কীভাবে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হয়?
ক. মাতৃকুল থেকে
খ. পিতৃকুল থেকে
গ. উভয় থেকে
ঘ. ভাইরাস দ্বারা
উত্তর: ক. মাতৃকুল থেকে
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া ডিএনএ শুধুমাত্র মাতৃকুল থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হয়।
প্রশ্ন ১২: মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের ফ্লুইড অংশ কী নামে পরিচিত?
ক. ম্যাট্রিক্স
খ. ক্রিসটি
গ. স্ট্রোমা
ঘ. থাইলাকয়েড
উত্তর: ক. ম্যাট্রিক্স
ব্যাখ্যা: ম্যাট্রিক্স মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের ফ্লুইড অংশ, যেখানে গুরুত্বপূর্ণ এনজাইম থাকে।
প্রশ্ন ১৩: মাইটোকন্ড্রিয়ার ডিএনএ কেমন আকৃতির?
ক. লিনিয়ার
খ. গোলাকার
গ. সাপের মতো
ঘ. স্পাইরাল
উত্তর: খ. গোলাকার
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার ডিএনএ ব্যাকটেরিয়ার মতো বৃত্তাকার।
প্রশ্ন ১৪: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত?
ক. প্রোটিন সংশ্লেষণ
খ. অক্সিডেটিভ ফসফরাইলেশন
গ. কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপাদন
ঘ. সবগুলো
উত্তর: ঘ. সবগুলো
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া প্রোটিন সংশ্লেষণ, অক্সিডেটিভ ফসফরাইলেশন এবং কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপাদনে অংশগ্রহণ করে।
প্রশ্ন ১৫: মাইটোকন্ড্রিয়ার আবিষ্কারক কে?
ক. রবার্ট হুক
খ. আলবার্ট কোলিকার
গ. শ্লাইডেন
ঘ. রডলফ ভিরচো
উত্তর: খ. আলবার্ট কোলিকার
ব্যাখ্যা: ১৮৫৭ সালে আলবার্ট কোলিকার মাইটোকন্ড্রিয়া আবিষ্কার করেন।
প্রশ্ন ১৬: মাইটোকন্ড্রিয়ার ATP উৎপাদনের প্রক্রিয়ার নাম কী?
ক. গ্লাইকোলাইসিস
খ. অক্সিডেটিভ ফসফরাইলেশন
গ. ফটোসিন্থেসিস
ঘ. ল্যাকটেট ফরমেশন
উত্তর: খ. অক্সিডেটিভ ফসফরাইলেশন
ব্যাখ্যা: অক্সিডেটিভ ফসফরাইলেশনের মাধ্যমে ATP উৎপন্ন হয়।
প্রশ্ন ১৭: মাইটোকন্ড্রিয়া কোষের কোন অংশে পাওয়া যায়?
ক. সাইটোপ্লাজম
খ. নিউক্লিয়াস
গ. সেল ওয়াল
ঘ. গলজী বডি
উত্তর: ক. সাইটোপ্লাজম
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া কোষের সাইটোপ্লাজমে অবস্থিত।
প্রশ্ন ১৮: কোন রাসায়নিক মাইটোকন্ড্রিয়ার কার্যক্রমে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ?
ক. গ্লুকোজ
খ. ATP
গ. কার্বন ডাই অক্সাইড
ঘ. অক্সিজেন
উত্তর: খ. ATP
ব্যাখ্যা: ATP হল মাইটোকন্ড্রিয়ার এনার্জি উৎপাদনের মূল পণ্য।
প্রশ্ন ১৯: কোন প্রোটিন মাইটোকন্ড্রিয়ার কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে?
ক. ATPase
খ. ক্যাটালেজ
গ. ট্রান্সফারেজ
ঘ. ল্যাকটেজ
উত্তর: ক. ATPase
ব্যাখ্যা: ATPase প্রোটিন মাইটোকন্ড্রিয়ায় ATP তৈরিতে সাহায্য করে।
প্রশ্ন ২০: মাইটোকন্ড্রিয়া কতটি মেমব্রেন দ্বারা আবৃত?
ক. একটি
খ. দুটি
গ. তিনটি
ঘ. চারটি
উত্তর: খ. দুটি
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া দুটি মেমব্রেন দ্বারা আবৃত থাকে – বাইরের মেমব্রেন এবং ভেতরের মেমব্রেন।
প্রশ্ন ২১: মাইটোকন্ড্রিয়ার শক্তি উৎপাদনের মূল ইউনিট কী?
ক. ADP
খ. ATP
গ. DNA
ঘ. RNA
উত্তর: খ. ATP
ব্যাখ্যা: এডেনোসিন ট্রাইফসফেট (ATP) হল সেলের এনার্জি কারেন্সি, যা মাইটোকন্ড্রিয়া তৈরি করে।
প্রশ্ন ২২: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন ধরণের জিনগত উপাদান বহন করে?
ক. একক স্ট্র্যান্ড ডিএনএ
খ. ডাবল-স্ট্র্যান্ড ডিএনএ
গ. আরএনএ
ঘ. প্রোটিন
উত্তর: খ. ডাবল-স্ট্র্যান্ড ডিএনএ
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার ডিএনএ ডাবল-স্ট্র্যান্ডেড এবং বৃত্তাকার।
প্রশ্ন ২৩: মাইটোকন্ড্রিয়ার ডিএনএ কতগুলো জিন ধারণ করে?
ক. প্রায় ৩৭
খ. ৫০
গ. ৭৫
ঘ. ১০০
উত্তর: ক. প্রায় ৩৭
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ প্রায় ৩৭টি জিন ধারণ করে, যা প্রোটিন সংশ্লেষণে সাহায্য করে।
প্রশ্ন ২৪: মাইটোকন্ড্রিয়ার বাইরের মেমব্রেনের বৈশিষ্ট্য কী?
ক. সেমি-পারমিয়েবল
খ. সম্পূর্ণ পাসযোগ্য
গ. কেবল অক্সিজেন পাস করে
ঘ. সম্পূর্ণ অপরিবাহী
উত্তর: ক. সেমি-পারমিয়েবল
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার বাইরের মেমব্রেন সেমি-পারমিয়েবল এবং ছোট অণুগুলো সহজে প্রবেশ করতে পারে।
প্রশ্ন ২৫: মাইটোকন্ড্রিয়া কোথায় পাওয়া যায়?
ক. প্রাণীর কোষে
খ. উদ্ভিদের কোষে
গ. উভয় কোষে
ঘ. শুধুমাত্র ব্যাকটেরিয়ায়
উত্তর: গ. উভয় কোষে
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া প্রাণী ও উদ্ভিদ উভয় কোষেই উপস্থিত থাকে।
প্রশ্ন ২৬: মাইটোকন্ড্রিয়া কত ধরণের মেমব্রেন দ্বারা আবৃত?
ক. একটি
খ. দুটি
গ. তিনটি
ঘ. চারটি
উত্তর: খ. দুটি
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার দুটি মেমব্রেন রয়েছে – বাইরের এবং ভেতরের মেমব্রেন।
প্রশ্ন ২৭: মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের মেমব্রেনের ভাঁজ করা অংশ কীভাবে সাহায্য করে?
ক. তাপ উৎপাদন বাড়ায়
খ. এনার্জি উৎপাদনের পৃষ্ঠ বৃদ্ধি করে
গ. পানি সঞ্চালন করে
ঘ. প্রোটিন উৎপাদন করে
উত্তর: খ. এনার্জি উৎপাদনের পৃষ্ঠ বৃদ্ধি করে
ব্যাখ্যা: ক্রিসটি ভাঁজ করে পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল বাড়ায়, যা এনার্জি উৎপাদনে সাহায্য করে।
প্রশ্ন ২৮: মাইটোকন্ড্রিয়া কত শতাংশ ATP উৎপাদন করে?
ক. ২০%
খ. ৫০%
গ. ৮০%
ঘ. ৯০%
উত্তর: ঘ. ৯০%
ব্যাখ্যা: কোষে ব্যবহৃত মোট ATP-এর ৯০% মাইটোকন্ড্রিয়া উৎপন্ন করে।
প্রশ্ন ২৯: মাইটোকন্ড্রিয়া কীভাবে নিজের প্রোটিন তৈরি করে?
ক. নিউক্লিয়াস থেকে সাহায্য নিয়ে
খ. নিজস্ব ডিএনএ ও রাইবোজোম দিয়ে
গ. সাইটোপ্লাজম থেকে প্রোটিন নিয়ে
ঘ. অন্য কোষের সাহায্যে
উত্তর: খ. নিজস্ব ডিএনএ ও রাইবোজোম দিয়ে
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার নিজস্ব ডিএনএ ও রাইবোজোম থাকায় এটি কিছু প্রোটিন তৈরি করতে সক্ষম।
প্রশ্ন ৩০: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এনার্জি উৎপন্ন করে?
ক. গ্লাইকোলাইসিস
খ. ক্যালভিন চক্র
গ. ক্রেবস চক্র
ঘ. কার্বন চক্র
উত্তর: গ. ক্রেবস চক্র
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া ক্রেবস চক্র এবং অক্সিডেটিভ ফসফরাইলেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ATP উৎপন্ন করে।
প্রশ্ন ৩১: মাইটোকন্ড্রিয়ার এনার্জি উৎপাদন কোন ধরণের শ্বসনের ওপর নির্ভরশীল?
ক. বায়বীয় শ্বসন
খ. অ্যারোবিক শ্বসন
গ. অ্যানারোবিক শ্বসন
ঘ. ল্যাকটিক অ্যাসিড ফরমেশন
উত্তর: খ. অ্যারোবিক শ্বসন
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া অ্যারোবিক শ্বসনের মাধ্যমে অক্সিজেন ব্যবহার করে এনার্জি উৎপন্ন করে।
প্রশ্ন ৩২: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন কোষে অনুপস্থিত?
ক. লোহিত রক্তকণিকা
খ. পেশীকোষ
গ. স্নায়ুকোষ
ঘ. কিডনি কোষ
উত্তর: ক. লোহিত রক্তকণিকা
ব্যাখ্যা: লোহিত রক্তকণিকায় মাইটোকন্ড্রিয়া থাকে না, কারণ এগুলো নিজস্ব এনার্জি উৎপন্ন করে না।
প্রশ্ন ৩৩: মাইটোকন্ড্রিয়ার ডিএনএ কোথা থেকে এসেছে বলে মনে করা হয়?
ক. ভাইরাস
খ. ব্যাকটেরিয়া
গ. উদ্ভিদ কোষ
ঘ. প্রাণী কোষ
উত্তর: খ. ব্যাকটেরিয়া
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার ডিএনএ ব্যাকটেরিয়ার মতো, এবং এটি কোষীয় সিম্বায়োসিস তত্ত্বের সঙ্গে সম্পর্কিত।
প্রশ্ন ৩৪: মাইটোকন্ড্রিয়া কী ধরণের এনার্জি রূপান্তর করে?
ক. রাসায়নিক এনার্জি থেকে তাপ এনার্জি
খ. রাসায়নিক এনার্জি থেকে ATP
গ. আলো থেকে রাসায়নিক এনার্জি
ঘ. তাপ থেকে রাসায়নিক এনার্জি
উত্তর: খ. রাসায়নিক এনার্জি থেকে ATP
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া গ্লুকোজের রাসায়নিক এনার্জিকে ATP-তে রূপান্তরিত করে।
প্রশ্ন ৩৫: কোনটি মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের মেমব্রেনে উপস্থিত একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রোটিন?
ক. ক্যাটালেজ
খ. সাইক্লোঅক্সিজেনেজ
গ. ATP সিনথেজ
ঘ. প্রোটিন কাইনেজ
উত্তর: গ. ATP সিনথেজ
ব্যাখ্যা: ATP সিনথেজ একটি এনজাইম যা ATP উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন ৩৬: মাইটোকন্ড্রিয়া প্রাচীনকালে কী ধরণের জীব ছিল?
ক. প্রোটোজোয়া
খ. ফটোসিন্থেটিক ব্যাকটেরিয়া
গ. অ্যানারোবিক ব্যাকটেরিয়া
ঘ. অ্যারোবিক ব্যাকটেরিয়া
উত্তর: ঘ. অ্যারোবিক ব্যাকটেরিয়া
ব্যাখ্যা: সিম্বায়োসিস তত্ত্ব অনুযায়ী মাইটোকন্ড্রিয়া প্রাচীন অ্যারোবিক ব্যাকটেরিয়া ছিল।
প্রশ্ন ৩৭: মাইটোকন্ড্রিয়া কীভাবে কোষকে সাহায্য করে?
ক. গ্লাইকোলাইসিসে অংশগ্রহণ করে
খ. মেটাবোলিক এনার্জি প্রদান করে
গ. নিউক্লিয়াস নিয়ন্ত্রণ করে
ঘ. সেল ডিভিশন নিয়ন্ত্রণ করে
উত্তর: খ. মেটাবোলিক এনার্জি প্রদান করে
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া মেটাবোলিক এনার্জি (ATP) সরবরাহ করে।
প্রশ্ন ৩৮: মাইটোকন্ড্রিয়া কীসের দ্বারা বেষ্টিত?
ক. একক লিপিড স্তর
খ. ডবল লিপিড স্তর
গ. প্রোটিন স্তর
ঘ. কার্বোহাইড্রেট স্তর
উত্তর: খ. ডবল লিপিড স্তর
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার বাইরের এবং ভেতরের মেমব্রেন ডবল লিপিড স্তর দ্বারা তৈরি।
প্রশ্ন ৩৯: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন ধরনের এনার্জি চক্রে জড়িত?
ক. জলচক্র
খ. নাইট্রোজেন চক্র
গ. কার্বন চক্র
ঘ. ATP চক্র
উত্তর: ঘ. ATP চক্র
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া ATP তৈরি ও ব্যবহার চক্রে অংশগ্রহণ করে।
প্রশ্ন ৪০: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন ধরণের কোষে বেশি সক্রিয়?
ক. ত্বকের কোষ
খ. স্নায়ুকোষ
গ. পেশীকোষ
ঘ. শ্লেষ্মা কোষ
উত্তর: গ. পেশীকোষ
ব্যাখ্যা: পেশীকোষে বেশি এনার্জি প্রয়োজন হয়, তাই মাইটোকন্ড্রিয়া বেশি সক্রিয় থাকে।
প্রশ্ন ৪০: মাইটোকন্ড্রিয়ার কোন অংশ এনার্জি উৎপাদনের জন্য ইলেকট্রন পরিবহন চেইনের কেন্দ্র?
ক. বাইরের মেমব্রেন
খ. ম্যাট্রিক্স
গ. ক্রিসটি
ঘ. সাইটোপ্লাজম
উত্তর: গ. ক্রিসটি
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের মেমব্রেনের ক্রিসটি অংশে ইলেকট্রন পরিবহন চেইন ঘটে।
প্রশ্ন ৪১: মাইটোকন্ড্রিয়ায় পিএইচ-এর মান সাধারণত কত হয়?
ক. ৫.৫
খ. ৭.৫
গ. ৮.০
ঘ. ৯.০
উত্তর: খ. ৭.৫
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার ম্যাট্রিক্স সাধারণত ক্ষারীয় প্রকৃতির (পিএইচ ৭.৫)।
প্রশ্ন ৪২: মাইটোকন্ড্রিয়ার মাধ্যমে কোন প্রক্রিয়ায় অক্সিজেন ব্যবহৃত হয়?
ক. গ্লাইকোলাইসিস
খ. ফটোসিনথেসিস
গ. অ্যারোবিক শ্বসন
ঘ. অ্যানারোবিক শ্বসন
উত্তর: গ. অ্যারোবিক শ্বসন
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া অ্যারোবিক শ্বসনে অক্সিজেন ব্যবহার করে এনার্জি উৎপন্ন করে।
প্রশ্ন ৪৩: মাইটোকন্ড্রিয়া কী ধরনের কোষ অঙ্গাণু?
ক. ঝিল্লিবিহীন
খ. একক ঝিল্লিবিশিষ্ট
গ. দ্বৈত ঝিল্লিবিশিষ্ট
ঘ. কোষপ্রাচীর যুক্ত
উত্তর: গ. দ্বৈত ঝিল্লিবিশিষ্ট
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার দুটি মেমব্রেন থাকে, বাইরের এবং ভেতরের।
প্রশ্ন ৪৪: মাইটোকন্ড্রিয়ায় ক্রেবস চক্র কোথায় ঘটে?
ক. বাইরের মেমব্রেন
খ. ক্রিসটি
গ. ম্যাট্রিক্স
ঘ. ইন্টারমেমব্রেন স্পেস
উত্তর: গ. ম্যাট্রিক্স
ব্যাখ্যা: ক্রেবস চক্র মাইটোকন্ড্রিয়ার ম্যাট্রিক্সে সংঘটিত হয়।
প্রশ্ন ৪৫: মাইটোকন্ড্রিয়া কীভাবে নিজের সংখ্যা বৃদ্ধি করে?
ক. বাইনারি বিভাজনের মাধ্যমে
খ. মাইটোসিসের মাধ্যমে
গ. মিওসিসের মাধ্যমে
ঘ. প্রোটিন সংশ্লেষণের মাধ্যমে
উত্তর: ক. বাইনারি বিভাজনের মাধ্যমে
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া নিজস্ব ডিএনএ ব্যবহার করে বাইনারি বিভাজনের মাধ্যমে সংখ্যা বৃদ্ধি করে।
প্রশ্ন ৪৬: মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের মেমব্রেনের উপর কোন এনজাইম উপস্থিত থাকে?
ক. পেপসিন
খ. ATP সিনথেজ
গ. ট্রিপসিন
ঘ. ডিএনএ পলিমারেজ
উত্তর: খ. ATP সিনথেজ
ব্যাখ্যা: ATP সিনথেজ মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের মেমব্রেনের গুরুত্বপূর্ণ এনজাইম।
প্রশ্ন ৪৭: মাইটোকন্ড্রিয়া থেকে উৎপন্ন কোন রাসায়নিক যৌগটি সেলের শক্তি সরবরাহ করে?
ক. ল্যাকটেট
খ. সুকিনেট
গ. ATP
ঘ. গ্লুকোজ
উত্তর: গ. ATP
ব্যাখ্যা: ATP হলো মাইটোকন্ড্রিয়া থেকে সরবরাহকৃত সেলের শক্তির প্রধান উৎস।
প্রশ্ন ৪৮: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন তত্ত্বের মাধ্যমে তার উৎপত্তি ব্যাখ্যা করে?
ক. ডারউইনের তত্ত্ব
খ. সিম্বায়োসিস তত্ত্ব
গ. নিউক্লিয়ার তত্ত্ব
ঘ. ফটোসিনথেসিস তত্ত্ব
উত্তর: খ. সিম্বায়োসিস তত্ত্ব
ব্যাখ্যা: সিম্বায়োসিস তত্ত্ব অনুযায়ী মাইটোকন্ড্রিয়া একসময় একটি স্বাধীন ব্যাকটেরিয়া ছিল।
প্রশ্ন ৪৯: কোন ধরনের কোষে মাইটোকন্ড্রিয়ার ঘনত্ব বেশি থাকে?
ক. পেশীকোষ
খ. লোহিত রক্তকণিকা
গ. ত্বকের কোষ
ঘ. চুলের কোষ
উত্তর: ক. পেশীকোষ
ব্যাখ্যা: পেশীকোষে উচ্চ এনার্জি প্রয়োজন, তাই মাইটোকন্ড্রিয়ার ঘনত্ব বেশি থাকে।
প্রশ্ন ৫০: মাইটোকন্ড্রিয়া সর্বপ্রথম কার দ্বারা আবিষ্কৃত হয়?
ক. শ্লাইডেন
খ. অ্যাল্টম্যান
গ. কোলিকার
ঘ. রবার্ট হুক
উত্তর: গ. কোলিকার
ব্যাখ্যা: ১৮৫৭ সালে রিচার্ড অ্যাল্টম্যান প্রথম মাইটোকন্ড্রিয়ার উপস্থিতি শনাক্ত করেন।
প্রশ্ন ৫১: মাইটোকন্ড্রিয়ার ম্যাট্রিক্সে কোন ধরণের DNA থাকে?
ক. রৈখিক
খ. বৃত্তাকার
গ. ডিএনএ-মুক্ত
ঘ. RNA দ্বারা আবৃত
উত্তর: খ. বৃত্তাকার
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার DNA বৃত্তাকার প্রকৃতির।
প্রশ্ন ৫২: মাইটোকন্ড্রিয়ার প্রধান কাজ কী?
ক. নিউক্লিয়াস নিয়ন্ত্রণ
খ. এনার্জি উৎপাদন
গ. প্রোটিন সংশ্লেষণ
ঘ. জল শোষণ
উত্তর: খ. এনার্জি উৎপাদন
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার প্রধান কাজ হলো এনার্জি উৎপন্ন করা।
প্রশ্ন ৫৩: মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের মেমব্রেনের পৃষ্ঠ বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ কী?
ক. বাইরের মেমব্রেন
খ. ক্রিসটি
গ. ম্যাট্রিক্স
ঘ. সাইটোপ্লাজম
উত্তর: খ. ক্রিসটি
ব্যাখ্যা: ক্রিসটি মাইটোকন্ড্রিয়ার পৃষ্ঠ বৃদ্ধি করে এনার্জি উৎপাদন কার্যকর করে।
প্রশ্ন ৫৪: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন ধরণের প্রোটিন তৈরি করে?
ক. ডিএনএ সংশ্লিষ্ট
খ. নিজস্ব কার্যকলাপের জন্য প্রয়োজনীয়
গ. নিউক্লিয়াস সংশ্লিষ্ট
ঘ. মাইটোসিস সংশ্লিষ্ট
উত্তর: খ. নিজস্ব কার্যকলাপের জন্য প্রয়োজনীয়
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া তার নিজস্ব কার্যকলাপের জন্য প্রোটিন তৈরি করে।
প্রশ্ন ৫৫: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন ধরনের ঝিল্লি ব্যবহার করে ATP উৎপন্ন করে?
ক. বাইরের মেমব্রেন
খ. ভেতরের মেমব্রেন
গ. ম্যাট্রিক্স
ঘ. ইন্টারমেমব্রেন স্পেস
উত্তর: খ. ভেতরের মেমব্রেন
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের মেমব্রেন ATP উৎপন্ন করতে সাহায্য করে।
প্রশ্ন ৫৬: মাইটোকন্ড্রিয়ার বায়বীয় শ্বসনের চূড়ান্ত পণ্য কী?
ক. অক্সিজেন
খ. কার্বন ডাই অক্সাইড
গ. পানি ও ATP
ঘ. NADH
উত্তর: গ. পানি ও ATP
ব্যাখ্যা: বায়বীয় শ্বসনের মাধ্যমে মাইটোকন্ড্রিয়া ATP এবং পানি তৈরি করে।
প্রশ্ন ৫৭: মাইটোকন্ড্রিয়ার বাইরের মেমব্রেন কীসে সমৃদ্ধ?
ক. প্রোটিন
খ. লিপিড
গ. কার্বোহাইড্রেট
ঘ. কোলেস্টেরল
উত্তর: খ. লিপিড
ব্যাখ্যা: বাইরের মেমব্রেন লিপিড সমৃদ্ধ এবং সেলুলার অণু প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রশ্ন ৫৮: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন ধরণের এনার্জি উৎপাদন প্রক্রিয়ার জন্য দায়ী?
ক. ফটোসিনথেসিস
খ. অক্সিডেটিভ ফসফরাইলেশন
গ. গ্লাইকোলাইসিস
ঘ. পলিমারাইজেশন
উত্তর: খ. অক্সিডেটিভ ফসফরাইলেশন
ব্যাখ্যা: অক্সিডেটিভ ফসফরাইলেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মাইটোকন্ড্রিয়া ATP তৈরি করে।
প্রশ্ন ৫৯: মাইটোকন্ড্রিয়ায় কোন ধরণের অণু ATP তৈরি করতে ভূমিকা রাখে?
ক. সুকিনেট
খ. NADH এবং FADH2
গ. পলিপেপটাইড
ঘ. কার্বোহাইড্রেট
উত্তর: খ. NADH এবং FADH2
ব্যাখ্যা: NADH এবং FADH2 অক্সিডেটিভ ফসফরাইলেশনে ইলেকট্রন দান করে ATP তৈরি করতে সাহায্য করে।
প্রশ্ন ৬০: মাইটোকন্ড্রিয়া কীভাবে সেলুলার এনার্জি ব্যালান্স নিয়ন্ত্রণ করে?
ক. লিপিড সঞ্চয় করে
খ. ATP উৎপাদনের মাধ্যমে
গ. কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে
ঘ. প্রোটিন গঠন করে
উত্তর: খ. ATP উৎপাদনের মাধ্যমে
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া ATP উৎপাদনের মাধ্যমে সেলের এনার্জি ব্যালান্স নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রশ্ন ৬১: মাইটোকন্ড্রিয়ার ম্যাট্রিক্সে কোন ধরণের এনজাইম বেশি থাকে?
ক. লিপিড সংশ্লেষণ এনজাইম
খ. কার্বোহাইড্রেট সংশ্লেষণ এনজাইম
গ. শ্বসন সংশ্লিষ্ট এনজাইম
ঘ. প্রোটিন সংশ্লেষণ এনজাইম
উত্তর: গ. শ্বসন সংশ্লিষ্ট এনজাইম
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার ম্যাট্রিক্স শ্বসন প্রক্রিয়ার জন্য প্রয়োজনীয় এনজাইমে সমৃদ্ধ।
প্রশ্ন ৬২: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন কোষ অঙ্গাণুর সাথে কার্যকলাপে জড়িত?
ক. লাইসোসোম
খ. গলগি বডি
গ. ক্লোরোপ্লাস্ট
ঘ. রাইবোজোম
উত্তর: গ. ক্লোরোপ্লাস্ট
ব্যাখ্যা: উদ্ভিদকোষে মাইটোকন্ড্রিয়া এবং ক্লোরোপ্লাস্ট এনার্জি রূপান্তরে একসাথে কাজ করে।
প্রশ্ন ৬৩: মাইটোকন্ড্রিয়ার মধ্যে কোন ধরনের অণু শক্তি সংরক্ষণে সহায়তা করে?
ক. গ্লুকোজ
খ. ATP
গ. কার্বন ডাই অক্সাইড
ঘ. ল্যাকটেট
উত্তর: খ. ATP
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া শক্তি সংরক্ষণ করতে ATP উৎপাদন করে।
প্রশ্ন ৬৪: মাইটোকন্ড্রিয়ার বাইরের মেমব্রেন কীভাবে কাজ করে?
ক. প্রোটিন সংশ্লেষণ করে
খ. কোষের বর্জ্য বের করে
গ. সেলুলার অণু নিয়ন্ত্রণ করে
ঘ. ATP উৎপাদন করে
উত্তর: গ. সেলুলার অণু নিয়ন্ত্রণ করে
ব্যাখ্যা: বাইরের মেমব্রেন কোষের অভ্যন্তরে অণু প্রবেশ ও নির্গম নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রশ্ন ৬৫: মাইটোকন্ড্রিয়া কীভাবে তার কার্যক্রম পরিচালনা করে?
ক. নিউক্লিয়াসের DNA দ্বারা
খ. নিজস্ব DNA দ্বারা
গ. ক্লোরোপ্লাস্টের DNA দ্বারা
ঘ. RNA দ্বারা
উত্তর: খ. নিজস্ব DNA দ্বারা
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া তার নিজস্ব DNA দ্বারা পরিচালিত হয়।
প্রশ্ন ৬৬: মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের মেমব্রেনের প্রধান বৈশিষ্ট্য কী?
ক. প্রোটিনের অভাব
খ. বেশি পৃষ্ঠতল
গ. কার্বোহাইড্রেটের অভাব
ঘ. কোলেস্টেরল যুক্ত
উত্তর: খ. বেশি পৃষ্ঠতল
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের মেমব্রেনে ক্রিসটি থাকে যা পৃষ্ঠতল বৃদ্ধি করে।
প্রশ্ন ৬৭: মাইটোকন্ড্রিয়ার শক্তি উৎপাদনের প্রক্রিয়া কোথায় শুরু হয়?
ক. সাইটোপ্লাজমে
খ. বাইরের মেমব্রেনে
গ. ম্যাট্রিক্সে
ঘ. ইন্টারমেমব্রেন স্পেসে
উত্তর: গ. ম্যাট্রিক্সে
ব্যাখ্যা: শক্তি উৎপাদনের প্রাথমিক প্রক্রিয়া ম্যাট্রিক্সে শুরু হয়।
প্রশ্ন ৬৮: মাইটোকন্ড্রিয়ায় কোন প্রোটিন পাম্প ব্যবহার হয়?
ক. প্রোটোন পাম্প
খ. সোডিয়াম-পটাশিয়াম পাম্প
গ. ক্যালসিয়াম পাম্প
ঘ. লিপিড পাম্প
উত্তর: ক. প্রোটোন পাম্প
ব্যাখ্যা: প্রোটোন পাম্প ভেতরের মেমব্রেনে প্রোটোন স্থানান্তরিত করে।
প্রশ্ন ৬৯: মাইটোকন্ড্রিয়া সবচেয়ে বেশি কার্যকর কোথায়?
ক. উদ্ভিদ কোষে
খ. পেশী কোষে
গ. ত্বকের কোষে
ঘ. চুলের কোষে
উত্তর: খ. পেশী কোষে
ব্যাখ্যা: পেশী কোষে উচ্চ শক্তির চাহিদা মেটাতে মাইটোকন্ড্রিয়া বেশি কার্যকর।
প্রশ্ন ৭০: মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের ঝিল্লির প্রধান উপাদান কী?
ক. কার্বোহাইড্রেট
খ. লিপিড
গ. প্রোটিন
ঘ. কোলেস্টেরল
উত্তর: গ. প্রোটিন
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের মেমব্রেনে প্রোটিনের ঘনত্ব বেশি।
প্রশ্ন ৭১: মাইটোকন্ড্রিয়া কী ধরনের শ্বসনে অংশগ্রহণ করে?
ক. অ্যারোবিক
খ. অ্যানারোবিক
গ. ফ্যাকালটেটিভ
ঘ. প্রাকৃতিক
উত্তর: ক. অ্যারোবিক
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া অক্সিজেন ব্যবহার করে অ্যারোবিক শ্বসনে অংশগ্রহণ করে।
প্রশ্ন ৭২: মাইটোকন্ড্রিয়া কীভাবে কোষ বিভাজনে ভূমিকা রাখে?
ক. শক্তি সরবরাহ করে
খ. প্রোটিন তৈরি করে
গ. কার্বোহাইড্রেট সংরক্ষণ করে
ঘ. কোষের বর্জ্য অপসারণ করে
উত্তর: ক. শক্তি সরবরাহ করে
ব্যাখ্যা: কোষ বিভাজনের সময় মাইটোকন্ড্রিয়া প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করে।
প্রশ্ন ৭৩: মাইটোকন্ড্রিয়ার ম্যাট্রিক্সে কোন অণু প্রাথমিকভাবে ATP উৎপাদন করে?
ক. কার্বোহাইড্রেট
খ. NADH এবং FADH2
গ. প্রোটিন
ঘ. ল্যাকটেট
উত্তর: খ. NADH এবং FADH2
ব্যাখ্যা: NADH এবং FADH2 ATP উৎপাদনে ইলেকট্রন দান করে।
প্রশ্ন ৭৪: মাইটোকন্ড্রিয়া মূলত কী থেকে তৈরি?
ক. কোষপ্রাচীর
খ. প্রোটিন এবং লিপিড
গ. কার্বোহাইড্রেট
ঘ. কোলেস্টেরল
উত্তর: খ. প্রোটিন এবং লিপিড
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া প্রধানত প্রোটিন এবং লিপিড দিয়ে গঠিত।
প্রশ্ন ৭৫: মাইটোকন্ড্রিয়া সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ কোন প্রক্রিয়ার জন্য?
ক. ফটোসিনথেসিস
খ. অ্যারোবিক শ্বসন
গ. ল্যাকটেট সংশ্লেষণ
ঘ. লিপিড সংশ্লেষণ
উত্তর: খ. অ্যারোবিক শ্বসন
ব্যাখ্যা: অ্যারোবিক শ্বসনের মাধ্যমে মাইটোকন্ড্রিয়া ATP তৈরি করে।
প্রশ্ন ৭৬: মাইটোকন্ড্রিয়া ছাড়া কোন কোষ পাওয়া যায়?
ক. উদ্ভিদ কোষ
খ. প্রাণী কোষ
গ. লোহিত রক্তকণিকা
ঘ. পেশী কোষ
উত্তর: গ. লোহিত রক্তকণিকা
ব্যাখ্যা: লোহিত রক্তকণিকায় মাইটোকন্ড্রিয়া অনুপস্থিত।
প্রশ্ন ৭৭: মাইটোকন্ড্রিয়া কীভাবে কোষের বিপাক নিয়ন্ত্রণ করে?
ক. কার্বোহাইড্রেট সংরক্ষণ করে
খ. অক্সিজেন সরবরাহ করে
গ. ATP উৎপাদন করে
ঘ. বর্জ্য অপসারণ করে
উত্তর: গ. ATP উৎপাদন করে
ব্যাখ্যা: ATP উৎপাদনের মাধ্যমে মাইটোকন্ড্রিয়া কোষের বিপাক নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রশ্ন ৭৮: মাইটোকন্ড্রিয়ায় ইলেকট্রন পরিবহন চেইন কোন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ATP তৈরি করে?
ক. গ্লাইকোলাইসিস
খ. অক্সিডেটিভ ফসফরাইলেশন
গ. ফটোসিনথেসিস
ঘ. ল্যাকটেট সংশ্লেষণ
উত্তর: খ. অক্সিডেটিভ ফসফরাইলেশন
ব্যাখ্যা: ইলেকট্রন পরিবহন চেইনের মাধ্যমে অক্সিডেটিভ ফসফরাইলেশনে ATP তৈরি হয়।
প্রশ্ন ৭৯: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন ধরনের অণু তৈরি করে যা সেলের মৃত্যু প্রক্রিয়া শুরু করতে সাহায্য করে?
ক. ATP
খ. সাইটোক্রোম C
গ. কার্বন ডাই অক্সাইড
ঘ. ল্যাকটেট
উত্তর: খ. সাইটোক্রোম C
ব্যাখ্যা: সাইটোক্রোম C অ্যাপোপটোসিসে ভূমিকা রাখে।
মাইটোকন্ড্রিয়া যখন কোষের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হয় বা প্রোগ্রামড সেল ডেথ (অ্যাপোপটোসিস) শুরু হয়, তখন এটি সাইটোক্রোম C নামক একটি প্রোটিন মুক্ত করে। সাইটোক্রোম C কোষের অভ্যন্তরে ক্যাসপেস এনজাইম সক্রিয় করে, যা কোষের ধ্বংস প্রক্রিয়া শুরু করে।
প্রশ্ন ৮০: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন ধরনের মিউটেশন ঘটাতে পারে?
ক. নিউক্লিয়ার DNA মিউটেশন
খ. মাইটোকন্ড্রিয়াল DNA মিউটেশন
গ. RNA মিউটেশন
ঘ. প্রোটিন মিউটেশন
উত্তর: খ. মাইটোকন্ড্রিয়াল DNA মিউটেশন
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার নিজস্ব DNA মিউটেশন ঘটাতে পারে।
প্রশ্ন ৮১: মাইটোকন্ড্রিয়ার শক্তি উৎপাদন প্রক্রিয়াকে কী বলা হয়?
ক. গ্লাইকোলাইসিস
খ. ক্যালভিন চক্র
গ. ক্রেবস চক্র
ঘ. ল্যাকটিক এসিড ফারমেন্টেশন
উত্তর: গ. ক্রেবস চক্র
ব্যাখ্যা: ক্রেবস চক্র মাইটোকন্ড্রিয়ায় ঘটে এবং এটি ATP উৎপাদনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন ৮২: মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের মেমব্রেনের গঠন কী ধরনের পৃষ্ঠতল বাড়ায়?
ক. সিলিয়া
খ. ক্রিসটি
গ. ভিলি
ঘ. পিলাই
উত্তর: খ. ক্রিসটি
ব্যাখ্যা: ক্রিসটি ভেতরের মেমব্রেনের পৃষ্ঠতল বৃদ্ধি করে যা শক্তি উৎপাদন দক্ষতা বাড়ায়।
প্রশ্ন ৮৩: মাইটোকন্ড্রিয়ার বাইরের মেমব্রেন কী দ্বারা গঠিত?
ক. ডবল লিপিড লেয়ার
খ. একক লিপিড লেয়ার
গ. কার্বোহাইড্রেট স্তর
ঘ. প্রোটিন স্তর
উত্তর: ক. ডবল লিপিড লেয়ার
ব্যাখ্যা: বাইরের মেমব্রেন ফসফোলিপিড দ্বৈত স্তর (bilayer) দ্বারা গঠিত।
প্রশ্ন ৮৪: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন গ্যাস গ্রহণ করে শক্তি উৎপাদন করে?
ক. নাইট্রোজেন
খ. অক্সিজেন
গ. কার্বন ডাই অক্সাইড
ঘ. হাইড্রোজেন
উত্তর: খ. অক্সিজেন
ব্যাখ্যা: অ্যারোবিক শ্বসনের সময় মাইটোকন্ড্রিয়া অক্সিজেন গ্রহণ করে ATP উৎপাদন করে।
প্রশ্ন ৮৫: কোন ধরণের কোষে মাইটোকন্ড্রিয়ার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি থাকে?
ক. স্নায়ুকোষ
খ. লোহিত রক্তকণিকা
গ. কিডনি কোষ
ঘ. পেশী কোষ
উত্তর: ঘ. পেশী কোষ
ব্যাখ্যা: পেশী কোষে প্রচুর পরিমাণে মাইটোকন্ড্রিয়া থাকে কারণ সেগুলোর শক্তির প্রয়োজন বেশি।
প্রশ্ন ৮৬: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন ধরনের কোষের মধ্যে পাওয়া যায়?
ক. প্রোক্যারিওটিক
খ. ইউক্যারিওটিক
গ. ব্যাকটেরিয়া
ঘ. ভাইরাস
উত্তর: খ. ইউক্যারিওটিক
ব্যাখ্যা: শুধুমাত্র ইউক্যারিওটিক কোষে মাইটোকন্ড্রিয়া থাকে।
প্রশ্ন ৮৭: মাইটোকন্ড্রিয়ার মূল কাজ কী?
ক. প্রোটিন সংশ্লেষণ
খ. শক্তি উৎপাদন
গ. কোষ বিভাজন
ঘ. কোষের আকার ঠিক রাখা
উত্তর: খ. শক্তি উৎপাদন
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার প্রধান কাজ হলো ATP উৎপাদন করা।
প্রশ্ন ৮৮: কোন কোষে মাইটোকন্ড্রিয়া সবচেয়ে কম পাওয়া যায়?
ক. যকৃৎ কোষ
খ. হৃদযন্ত্রের কোষ
গ. চুলের কোষ
ঘ. স্নায়ুকোষ
উত্তর: গ. চুলের কোষ
ব্যাখ্যা: চুলের কোষে মাইটোকন্ড্রিয়ার প্রয়োজন কম থাকে কারণ এগুলোতে শক্তির চাহিদা কম।
প্রশ্ন ৮৯: মাইটোকন্ড্রিয়া কীভাবে এন্ডোসাইম্বায়োন্ট থিয়োরির সাথে সম্পর্কিত?
ক. এটি ব্যাকটেরিয়া থেকে এসেছে
খ. এটি নিউক্লিয়াসের অংশ
গ. এটি কেবল উদ্ভিদ কোষে পাওয়া যায়
ঘ. এটি নিউক্লিয়াস দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়
উত্তর: ক. এটি ব্যাকটেরিয়া থেকে এসেছে
ব্যাখ্যা: এন্ডোসাইম্বায়োন্ট থিয়োরি অনুসারে, মাইটোকন্ড্রিয়া একসময় মুক্ত-জীবিত ব্যাকটেরিয়া ছিল।
প্রশ্ন ৯০: মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের মেমব্রেনের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান কোনটি?
ক. ক্লোরোফিল
খ. সাইটোক্রোম
গ. গ্লুকোজ
ঘ. অ্যামিনো অ্যাসিড
উত্তর: খ. সাইটোক্রোম
ব্যাখ্যা: সাইটোক্রোম ইলেকট্রন পরিবহন চেইনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
প্রশ্ন ৯১: মাইটোকন্ড্রিয়ার গঠন কীভাবে ব্যাকটেরিয়ার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ?
ক. এটি একক মেমব্রেনযুক্ত
খ. এটি নিজস্ব DNA বহন করে
গ. এটি নিউক্লিয়াস দ্বারা নিয়ন্ত্রিত
ঘ. এটি কেবল উদ্ভিদ কোষে পাওয়া যায়
উত্তর: খ. এটি নিজস্ব DNA বহন করে
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া তার নিজস্ব DNA বহন করে যা ব্যাকটেরিয়ার মতই।
প্রশ্ন ৯২: মাইটোকন্ড্রিয়ায় কোন চেইন ATP উৎপাদনে সাহায্য করে?
ক. ফটোসিনথেসিস চেইন
খ. ইলেকট্রন পরিবহন চেইন
গ. ডিএনএ ট্রান্সক্রিপশন চেইন
ঘ. প্রোটিন সংশ্লেষণ চেইন
উত্তর: খ. ইলেকট্রন পরিবহন চেইন
ব্যাখ্যা: ইলেকট্রন পরিবহন চেইন ATP উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন ৯৩: মাইটোকন্ড্রিয়ার ম্যাট্রিক্সে কী থাকে?
ক. নিউক্লিয়ার DNA
খ. এনজাইম এবং মাইটোকন্ড্রিয়াল DNA
গ. গ্লুকোজ
ঘ. ATP
উত্তর: খ. এনজাইম এবং মাইটোকন্ড্রিয়াল DNA
ব্যাখ্যা: ম্যাট্রিক্সে শক্তি উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় এনজাইম ও DNA থাকে।
প্রশ্ন ৯৪: মাইটোকন্ড্রিয়ার ক্ষতি হলে কী হয়?
ক. শক্তি উৎপাদন বৃদ্ধি পায়
খ. কোষের কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়
গ. নিউক্লিয়াস বৃদ্ধি পায়
ঘ. কোষ বিভাজন বন্ধ হয়ে যায়
উত্তর: খ. কোষের কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হলে কোষে শক্তি উৎপাদন কমে যায় এবং কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়।
প্রশ্ন ৯৫: মাইটোকন্ড্রিয়ার মধ্যে কতটি মেমব্রেন থাকে?
ক. এক
খ. দুই
গ. তিন
ঘ. চার
উত্তর: খ. দুই
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়ার দুটি মেমব্রেন থাকে - একটি বাইরের এবং একটি ভেতরের।
প্রশ্ন ৯৬: মাইটোকন্ড্রিয়া কোন ধরনের শক্তি উৎপাদন করে?
ক. রাসায়নিক শক্তি
খ. তাপ শক্তি
গ. শব্দ শক্তি
ঘ. পারমাণবিক শক্তি
উত্তর: ক. রাসায়নিক শক্তি
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া রাসায়নিক শক্তি (ATP) উৎপাদন করে।
প্রশ্ন ৯৭: মাইটোকন্ড্রিয়ার ম্যাট্রিক্সে কোন এনজাইম পাওয়া যায়?
ক. অ্যামাইলেজ
খ. ATP সিনথেজ
গ. পেপসিন
ঘ. ট্রিপসিন
উত্তর: খ. ATP সিনথেজ
ব্যাখ্যা: ATP সিনথেজ মাইটোকন্ড্রিয়ার ম্যাট্রিক্সে পাওয়া যায়।
প্রশ্ন ৯৮: মাইটোকন্ড্রিয়ার শক্তি উৎপাদনের শেষ ধাপ কী?
ক. ক্রেবস চক্র
খ. ইলেকট্রন পরিবহন চেইন
গ. গ্লাইকোলাইসিস
ঘ. ফটোসিনথেসিস
উত্তর: খ. ইলেকট্রন পরিবহন চেইন
ব্যাখ্যা: ইলেকট্রন পরিবহন চেইন মাইটোকন্ড্রিয়ার শক্তি উৎপাদনের শেষ ধাপ, যেখানে ATP উৎপাদিত হয়।
প্রশ্ন ৯৯: মাইটোকন্ড্রিয়া কোষের কোন অংশে অবস্থান করে?
ক. নিউক্লিয়াস
খ. সাইটোপ্লাজম
গ. কোষ প্রাচীর
ঘ. রাইবোসোম
উত্তর: খ. সাইটোপ্লাজম
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়া কোষের সাইটোপ্লাজমে অবস্থান করে এবং শক্তি উৎপাদন করে।
প্রশ্ন ১০০: মাইটোকন্ড্রিয়াকে সাধারণত কী নামে ডাকা হয়?
ক. কোষের নিউক্লিয়াস
খ. কোষের প্রোটিন কারখানা
গ. কোষের পাওয়ার হাউস
ঘ. কোষের ডিএনএ কেন্দ্র
উত্তর: গ. কোষের পাওয়ার হাউস
ব্যাখ্যা: মাইটোকন্ড্রিয়াকে "কোষের পাওয়ার হাউস" বলা হয় কারণ এটি শক্তি উৎপাদন করে, যা কোষের বিভিন্ন কার্যকলাপ পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত হয়।
0 Comments