ইলেকট্রনিক electronics shikkhanogori

ইলেকট্রনিক ট্রানজিস্টর electronics transistor diod

1. ইলেকট্রনিক্সের যাত্রা শুরু হয় → ট্রানজিস্টর আবিষ্কারের সময় থেকে। 
2.  রিমোট সেন্সিং বা দূর অনুধাবন বলতে বিশেষভাবে বোঝায়→ উপগ্রহের সাহায্যে দূর থেকে ভূ-মন্ডলের অবলোকন ।
3. ডিজিটাল টেলিফোনের প্রধান বৈশিষ্ট্য ডিজিটাল সিগন্যালে বার্তা প্রেরণ।
4.  ডিজিটাল ঘড়ি বা ক্যালকুলেটরে কালচে অনুজ্জ্বল যে লেখা ফুটে ওঠে তা কিসের ভিত্তিতে তৈরি → সিলিকন চিপ ।
5. সাধারণত ড্রাইসেলের ইলেকট্রোড হিসেবে রয়েছে কার্বন দন্ড ও দস্তার কৌটা।
6. ডায়োড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় – রেকটিফায়ার হিসেবে।
7. যে ডিভাইস বা কৌশলের সাহায্যে তড়িৎ প্রবাহকে একমুখী করা যায় অর্থাৎ এসিকে ডিসি করা যায়  তাকে কি বলে?→ রেকটিফায়ার ।
8. ট্রানজিস্টারে সেমি-কন্ডাক্টর হিসেবে ব্যবহৃত হয় কোনটি? → জার্মেনিয়াম ।
9. অধিকাংশ ফটোকপি মেশিন কাজ করে পোলারয়েড় ফটোগ্রাফি পদ্ধতিতে।
10.  আধুনিক মুদ্রণ ব্যবস্থায় ধাতু নির্মিত অক্ষরের প্রয়োজন ফুরাইবার বড় কারণ → ফটো লিথোগ্রাফি
11. তড়িৎ শক্তি শব্দশক্তিতে রূপান্তরিত হয় কোন যন্ত্রের মাধ্যমে?→ স্পীকার।
12. টেলিপ্রিন্টার একটি টাইপরাইটার।
13.  রাডারে যে তড়িৎ চৌম্বক তরঙ্গ ব্যবহার করা হয় তার নাম মাইক্রোওয়েভ ।
14.  মাইক্রোওয়েভের মাধ্যমে যে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা আমাদের দেশে প্রচলিত, তাতে মাইক্রোওয়েভ অধিকাংশ দূরত্ব অতিক্রম করে ওয়েভ গাইডের মধ্য দিয়ে ।
15. সর্বপ্রথম বেতার যন্ত্র আবিষ্কার করেন→ মার্কনি ।
16. বাণিজ্যিক ভিত্তিতে টেলিভিশন চালু হয় ১৯৪০ সালে টেলিভিশনের পর্দায় প্রলেপ দেয়া হয় → ফসফর দানা দ্বারা।
17. বাংলাদেশে টিভি ও রেডিওতে অডিও সিগনাল পাঠানো হয়→ ফ্রিকুয়েন্সি মডুলেশনের (এফ এম)মাধ্যমে। 
18. দূরবর্তী স্থানে ছবি ও লেখা পাঠানোর ইলেকট্রনিক ব্যবস্থার নাম – টেলিগ্রাফি।

Physics